Posts

CLASH OF CLANS

HUMANITICES নামক এক ভিনগ্রহী Subject ক্লাস চলতেছে। সম্মানিত শিক্ষক মহাদয় সবুজ মলাটের একটা বই থেকে কালো কালো কিছু শব্দ পড়াচ্ছেন। আর এইসব ওয়ার্ড গুলি আমাদের উপর চাপিয়ে দিতে চাইসেন। কোনো ভৱেই যে সক্ষম হচ্চে না তিনি তা বোজতেসেন তার পরেও কি র করার এইটা তার duty আমাদের উপর চাপিয়ে দেয়া। তবে লাভ নাই সব আমার মাথার উপর দিয়ে ই যাচ্চে র কারো কথা বলতে পারবো না তবে আমি কিচ্ছু  বোজতেসি না অনেকেই হয়তো বোঝতেসে। আমি তখন ভহবতেসি আমি পড়তেসি electrical engineering এইসব মানবতা না বোঝাই উত্তম। আমি সব সময় বসি একদম পিছনের টেবিল টাতে আমার ক্লাস এর স্টুডেন্ট রায় যেমন চিনে না তেমন স্যার রাও চিনে না। আমি যাই সবার পরে আর আমার জন্যে পিছনের টেবিল তাই খালি থাকে।  ইচ্ছা করতেসে ক্লাস থেইকা বের হইয়া যাইতে but বের হইয়াই কি করবো বাইরে যেই পরিমান এ গরম তার চাইতে ভালো ACর বাতাসে বইসা স্যার এর কথা সোনার চেষ্টা করা। খুব মনোযোগ দিয়া শোনতে  হবো এই মনো বল নিয়ে সুর করলাম ২ মিনিট এর মাথায় আমার মনোযোগ এ বেঘাত বসাইল একটা ফোন এর Sound ঐটা যে আমার ফোনা তা আমি বোঝার আগেই আমার স্যার বুইঝা ফেলসে। যে ফোন দিচ্ছে...

মধুপুরের রাবার বাগান

Image
মধুপুরের রাবার বাগানের সৌন্দর্য অকৃত্রিম টাঙ্গাইলের মধুপুরের পীরগাছা রাবার বাগানে কাঁচা সবুজ রঙের পাতা। সুউচ্চ বৃক্ষের সারি। ঠিক যেন স্কেল দিয়ে মেপে মেপে একই সমান্তরালে লাগানো গাছগুলো। যতদূর চোখ যায় শুধু গাছ আর গাছ। চারদিকে সবুজের সমারোহ। দেখলেই মন ভরে যায়। গাছগুলোর নাম রাবার গাছ। মধুপুরের পীরগাছা রাবার বাগানের এই সৌন্দর্য অকৃত্রিম। দুই ধারে হাজারো গাছ আর এরই মাঝখানে সুবিশাল পথ। বাগানটির অন্যতম সৌন্দর্য হলো এটি একেক ঋতুতে একেক রকম সাজে সজ্জিত হয়। শীতকালে গাছের সব পাতা ঝরে গিয়ে যেমন রিক্ত হয়, তেমনি বর্ষায় ফিরে পায় নতুন যৌবন। কিছুদূর এগিয়েই চোখে পড়ে বাগানের অফিস। অফিসের পাশেই রয়েছে গেস্টহাউস। চারদিকে নানা রঙের ফুলের গাছ, তারই মাঝে একটি আধাপাকা ভবন। গেস্টহাউসে অনুমতি সাপেক্ষে থাকার সুযোগও মেলে তাতে। রঙিন চালের ছাউনিতে গেস্টহাউসটি যেন প্রকৃতিরই একটা অংশ। বৃষ্টির দিনে মেলে বৃষ্টিবিলাসের সুযোগ। এমন বর্ষার দিনে এক কাপ চা খেতে খেতে বৃষ্টি দেখার মজাই আলাদা। বাগানের প্রতিটি গাছের পাতা থেকে বৃষ্টি ঝরে পড়ার অপরূপ দৃশ্য আর টিনের গায়ে বৃষ্টি পড়ার শব্দ মিলে যেন ভিন্নধর্মী এক অনুভূতি...

BANGLADESH NATIONAL ZOO (বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা )

Image
বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা  বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানার ইতিহাস পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ব প্রদেশের জুওলজিক্যাল গার্ডেন এবং বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তাটি 1947 সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সময়ে অনুভূত হয়েছিল কারণ প্রদেশে এমন কোন বাগান ছিল না। 1947 সালে সরকারি বিজ্ঞানের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। 1947 সালে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একটি প্রাণবন্ত বাগান প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। ঢাকার উচ্চ আদালতে একটি চিড়িয়াখানা উদ্বোধন করা হয় যার মধ্যে সীমিত সংখ্যক স্পট হরিণ, বানর এবং কয়েকটি প্রজাতির প্রাণী রয়েছে। 1960 সালে মিরপুরে একটি প্রাণিবিদ্যাগত বাগান প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছিল। পরের বছরের জন্য চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠা এবং সঠিক ব্যবস্থাপনা জন্য একটি উপদেষ্টা বোর্ড গঠিত হয় চিড়িয়াখানাটি 1974 সালের ২3 জুন খোলা এবং হোম ও বিদেশ থেকে প্রাণীদের প্রয়োজনীয় নির্মাণের পর খোলা হয়েছিল। তারপর পর্যন্ত এটি ধীরে ধীরে একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় প্রাণিবিজ্ঞানীর বাগান হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে যা প্রাণীদের আধুনিক পদ্ধতির ব্যবহার করে...

cigarettes

Image
source of cancer leave smoking now.... and save the nature

MADHUPUR NATIONAL PARK

Image
Madhupur National Park  one of the earliest national parks of Bangladesh. It is situated in a forest of large timber trees, about 125 km away from Dhaka on the Mymensingh-Tangail highway in the district of Tangail. The Department of forest administers this park. It was established in 1962 and now occupies a land area of 20,837 acres. Of its 176 botanical species, 73 are trees, 22 shrubs, 1 palm, 8 grasses, 27 climbers and 45 medicinal plants. Some species of foreign origin are also planted in this park. Once the Madhupur National Park was full of elephants, tigers, cheetahs, peacocks, and other wild animals. However, most of them are now extinct. At present, the Park has about 190 types of animals of which 21 are mammals, 140 birds and 29 snakes. Notables among them are entellus, monkeys, phantom deer, porcupines, wild pigs, and different types of birds. This park is quite suitable as a tourist spot, as it has an ecological variety, indigenous peoples and enticing natural and sc...